আন্দামান থেকে ইংল্যান্ড ফিরেই বেমালুম গায়েব হয়ে গেলেন ইন্ডিয়ান রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন মর্সটান। তাঁর কন্যা মিস মেরি মর্সটানের কাছে ছয় বছর ধরে একটি নির্দিষ্ট দিনে ডাকযোগে আসছে একতা ক’রে আনিন্দ্যসুন্দর, বহুমূল্য ‘উড়ো মুক্তো’। কী কারণে? কে পাঠাচ্ছে? ক্যাপ্টেন মর্সাটানের অন্তরঙ্গ বন্ধু ছিলেন মেজর শাল্টো, সাদা চামড়ার কোনো কেঠো- পা লোক দেখলেই আঁতকে উঠতেন ভয়ে।
কিসের প্রায়শ্চিত্ত করতে চেয়েছিলেন তিনি? তাঁর লাশের অপর ‘চারের চিহ্ন’ লেখা এক অদ্ভুত চিরকুট। এদিকে, ধনরত্ন খুঁজে পাওয়ার পরই নৃশংসভাবে খুন হয়ে গেল শাল্টো-তনয়দের একজন। ধুলোর ওপর অস্বাভাবিক ক্ষুদ্র আকারের পায়ের ছাপ। কার? কেসটার ভার নিয়েছে শার্লক হোমস। পাঠক আসুন, দেখা যাক, বিশ্বস্ত সঙ্গী ডা। ওয়াটসঙ্কে নিয়ে অসাধারণ তীক্ষ্ণধী এই গোয়েন্দা কিভাবে সমাধান করে এই জটিল রহস্যের।