বিধ্বংসী মারণাস্ত্র আছে অজুহাত তুলে ইরাক আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নুরুল আলম এই সাজানো অভিযোগের বেলুন ফুটো করে সাক্ষাৎকার দিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায়। বিপাকে পড়লো মার্কিন সরকার। জাতিসংঘের তহবিলের সিংহভাগের যোগানদাতা রাষ্ট্রটি নাখোশ হওয়ার পরও নুরুল আলম নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেন না। সত্য বলার দায় নিয়ে পদত্যাগ করেন বাংলাদেশের কৃতি সন্তানটি। এরপর দেশে ফিরেই বিমানবন্দর থেকে নিখোঁজ হন। তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-প্রবাসী মেয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ইজাবেল। বাবাকে খুঁজতে এসে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় ইজাবেলের।
এই উপন্যাসের কাহিনি থ্রিলারের মতোই টানটান।