জিম্বাবুয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে লেখক আবিষ্কার করেন কাঠকয়লার অগ্নিবিত্তে চিত্রিত ঢাল ও বল্লম নিয়ে বৃষ্টির প্রত্যাশায় দাঁড়িয়ে থাকা জিম্বাবুয়ের কজন কবিকে। লেখক জিম্বাবুয়ে যান নজিরবিহীন নিপীড়নে মানুষের দুঃখ, সংঘাত ও মৃত্যু সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করতে। তথ্য সংগ্রহের অভিযোগে তিনি বহিষ্কৃত হন। কিন্তু তিনি ঝুঁকি নিয়ে ফিরে যান, মেলামেশা করেন হরেক রকম মানুষের সঙ্গে। বিউটি সেলুনে দেখা হয় দেশটির সাম্প্রতিক কালের আন্ডারগ্রাউন্ড লেখকদের সঙ্গে।
নিভৃতে নিজেকে প্রশ্ন করেন- হীরা ও স্বর্ণের বিপুল খনিজ সম্পদে সমৃদ্ব দেশটি কেন তার চল্লিশ লাখ মানুষের আহার জোটাতে পারছে না।
হল্যান্ডের ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি ‘World Happiness Index’ বলে একধরনের সূচকের মাধ্যমে ” Most Unhappy Country” হিসিবে জিম্বাবুয়েকে চিহ্নত করা হয়েছিল।
২০০৬ সালে(লেখক যখন ভ্রমন করেছিলেন) জিম্বাবুয়ের মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল শতাংশ। বিশ মার্কিন ডলারে সেখানে পাওয়া যায় একশ মিলিয়ন জিম-ডলার(জিম্বাবুয়ের মুদ্রার নাম)।
লেখক মজা করে বলেন যে, কয়েক ডলারে যে পরিমাণ জিম-ডলার ফেরত দেওয়া হয় তা বহন করার জন্য দেশ থেকে চটের ছালা আমদানির প্রয়োজন পড়ে।