সুখের গহিনে শোক (হার্ডকভার)
ব্যবসায়িক কাজে মাওনা, শ্রীপুর, হুতাপাড়ার দিকে প্রায় আমাকে যেতে হয়। গাজিপুর চৌরাস্তা অতিক্রম করলেই চোখে পরে রাস্তার দু’ধারে শাল ও
বিভ্রম
বিভ্রম বইটির সাথে দৈবচয়নে ৩০ জনবিভ্রম বইটির সাথে দৈবচয়নে ৩০ জন পাবেন চাবির রিং পাবেন চাবির রিং
সুখলতার ঘর নেই (হার্ডকভার)
‘সুখলতার ঘর নেই’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ মাছেদেরও সমাজজীবন আছে। আছে মৎস্যসম্প্রদায়। তাদের আছে প্রেম-অপ্রেম, রিরংসা-ক্রোধ। প্রয়োজনে এরা লুণ্ঠন করে, রাহাজানি
পালিয়ে যাবার পরে (হার্ডকভার)
আমাদের বাসার সবাই পাগল। আমার বাবা-মা পাগল, দাদা এবং দিদা পাগল। এমনকি আমাদের বাসায় যে কাজের বুয়া কাজ করে, যার
জামান সাহেবের স্ত্রী (হার্ডকভার)
“জামান সাহেবের স্ত্রী” বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ তাঁর নিজের কোন নাম ছিল না, ছিল কেবল একটি পরিচয়। তিনি, জামান সাহেবের স্ত্রী।
মনোপাখি
সময়টা সন্ধ্যাকালের আগে। একটু আগেই এক পশলা বৃষ্টি পড়েছে। আকাশ জুড়ে কালো মেঘের আনাগোনা। নদীর ওদিকটায় দেবী বিসর্জন চলছে। দূর