Sale!

হু কিলড মুজিব

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ যেমন আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবজনক অধ্যায়, তেমনি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডও অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনা। এ দেশের অনেক খ্যাতিমান সাংবাদিক-লেখক এর ভয়াবহ পরিণাম আঁচ করতে না পারলেও ভারতীয় সাংবাদিক ও কবি এ.এল.খতিব পেরেছিলেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহের প্রামাণ্য দলিল তাঁর হু কিল্ড মুজিব।

কে মুজিবের হত্যাকারী? ১৫ আগস্ট যেসব সেনাসদস্য আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাংলাদেশের স্থপতির বুক বিদীর্ণ করেছে, শুধু তারাই কি ঘটনার কুশলিব? নাকি তাদের পেছনে আরও অনেকে ছিল? এ ব্যাপারে বিস্তারিত ও সুনির্দিষ্ট কিছু জানা যায় না। এ.এল.খতিব তাঁর বইয়ে নানা ঘটজনা ও চরিত্রের সমাহারে কিছু প্রশ্নের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন ১৫ আগস্টের আগের ও পরের বিভিন্ন ঘটনা।

৳ 320.00
Sale!

ত্রিশ লক্ষ শহিদ বাহুল্য নাকি বাস্তবতা

“বাঙালি বড় বিস্মৃতি পরায়ণ জাতি। নিজেদের ইতিহাস ভুলে বসে থাকে। কখনো বিকৃতও করে অহর্নিশি। বাঙালি বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে, স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে, শেখ মুজিবের অবদান নিয়ে, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি নিয়ে … এমন কোন বিষয় নেই যা নিয়ে বাঙালি বিতর্ক করে না। বিষয়টা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যের, এবং অস্বস্তিরও।
বাঙালি জাতির এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি, সবচেয়ে বড় গর্বের ফসল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। তাই মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার ইতিহাস জানা আমাদের জন্য প্রয়োজন। প্রয়োজন বিবিধ অপপ্রচারের সঠিক জবাব দেয়ার। সেই প্রেরণা থেকেই কলম তুলে নিয়েছেন তরুণ মেধাবী লেখক আরিফ রহমান।
এ গ্রন্থটি কেবল শহীদের সংখ্যা নিয়ে অপপ্রচারেরই শক্ত জবাব নয়, সেই সাথে অন্য অনেক প্রচলিত কুযুক্তির যৌক্তিক খণ্ডনের সন্নিবেশ। যেমন, গ্রন্থটির শেষ দিকে লেখক দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ সন্নিবেশিত করেছেন, একটি হচ্ছে ‘কাদের মোল্লার আসল নকল: একটি নির্মোহ অনুসন্ধান’ এবং অন্যটি ‘ভাষাসৈনিক গোলাম আযম’: একটি গোয়েবলসীয় প্রচারণার ব্যবচ্ছেদ’। তরুন লেখক আরিফের এ বইটি ঘোর অমানিশায় আলোকবর্তিকা হয়ে বিরাজ করবে, এই আশা মোটেই বাতুলতা নয়।”
– অভিজিৎ রায়
৳ 260.00